কন্টেন্ট

• পর্যায়ে
• পার্ট 1 ক্লোনিকভাবে কোলন ক্যান্সারের মূল্যায়ন ও চিকিত্সা করা
• পার্ট 2 ক্যান্সারের পর্যায়ে নির্ধারণের জন্য ডায়াগনস্টিক টেস্ট ব্যবহার করে

এই নিবন্ধে: কোলন ক্যান্সারের চিকিত্সাগতভাবে মূল্যায়ন করুন এবং চিকিত্সা করুন ক্যান্সারের পর্যায়টি নির্ধারণের জন্য ডায়াগনস্টিক টেস্টগুলি চালান 17 রেফারেন্স

কোলন এবং মলদ্বারের ক্যান্সারগুলি হজমশক্তির নীচের অংশে (বৃহত অন্ত্রে অর্থাৎ কোলন এবং মলদ্বার) বিকাশ লাভ করে। এটি একটি সাধারণ রোগ (ক্যান্সারের তৃতীয় বৃহত্তম ফর্ম), যা প্রতি বছর অনেক লোককে হত্যা করে। একবার ক্যান্সার রোগীর মধ্যে ধরা পড়ে, পর্যায় (প্রথম পর্যায় থেকে চতুর্থ পর্যায়) নির্ধারিত হয়, যা রোগের বিকাশের মাত্রা বর্ণনা করে। উপযুক্ত চিকিত্সা শুরু করার জন্য আপনাকে অবশ্যই আপনার ক্যান্সারের পর্যায়ে জানতে হবে।

পর্যায়ে

পার্ট 1 ক্লোনিকভাবে কোলন ক্যান্সারের মূল্যায়ন ও চিকিত্সা করা

1. কীভাবে ক্যান্সার নির্ণয় করা যায় তা শিখুন। কিছু লোকের কোনও লক্ষণ থাকে না এবং রোগ নির্ণয় কেবলমাত্র পরীক্ষা এবং পরীক্ষার ফলাফলের উপর ভিত্তি করে হয় (উদাহরণস্বরূপ, মল বিশ্লেষণ)। তারপরে একটি কোলনোস্কোপি করা হয় (ডাক্তার একটি সম্ভাব্য টিউমার পরীক্ষা করার জন্য মলদ্বারে একটি নল serোকান)। অন্যান্য লোকেদের মধ্যে ক্যান্সার লক্ষণগুলি দ্বারা সনাক্ত করা হয় (সেগুলি পরবর্তীকালে এই নিবন্ধে বিস্তারিতভাবে বর্ণিত হবে)। এই ক্ষেত্রে, একটি কোলনোস্কোপিও সঞ্চালিত হয়, যা নির্ণয়ের সত্যতা বা খণ্ডন করে। সচেতন থাকুন যে কলোনিস্কোপি ক্যান্সার নির্ধারণের একটি সঠিক উপায়, কারণ ডাক্তার নিজের চোখ দিয়ে টিউমারটি দেখতে পারেন।

2. 
   

   
   জেনে রাখুন যে প্রথম পর্যায়ে প্রায়শই লক্ষণ থাকে না। সম্ভবত, আপনি স্ক্রিন না হওয়া পর্যন্ত আপনি জানেন না যে আপনার ক্যান্সার রয়েছে। এটি মলের বিশ্লেষণ (রক্তের উপস্থিতি পরীক্ষা করার জন্য) হতে পারে। পরীক্ষার উপর নির্ভর করে প্রতি এক থেকে তিন বছর অন্তর এটি সুপারিশ করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, কোলগার্ড নামক মল ডিএনএ বিশ্লেষণের জন্য প্রতি তিন বছর অন্তর প্রয়োজন। কোলনস্কোপিও করা যায়। এই পরীক্ষাটি প্রায়শই অন্ত্রের প্রাচীরে পলিপ গঠনের ব্যক্তিগত বা পারিবারিক ইতিহাসের রোগীদের জন্য সুপারিশ করা হয়, যা প্রায়শই ক্যান্সারের পূর্ববর্তী হয়ে যায়।

3. 
   

   
   
   
   দ্বিতীয় পর্যায়ে এবং 3 ম পর্যায়ের লক্ষণগুলি কীভাবে সনাক্ত করতে হয় তা জানুন। এই সময়ের মধ্যে, টিউমারটি অন্ত্রের বিকাশ শুরু করে এবং অন্ত্রকে বাধা দেয় বা প্রতিবেশী অঙ্গে চলে moves কোলন ক্যান্সারের কয়েকটি লক্ষণ এখানে দেখার জন্য রয়েছে:
   • মল রক্ত। আপনি রক্ত ​​দেখতে পারেন বা কেবলমাত্র একটি অল্প পরিমাণ লক্ষ্য করতে পারেন এবং এটি মল পরীক্ষায় আপনি যা সন্ধান করেন;
   • পেটে ব্যথা: এটি ব্যথার অন্যান্য সম্ভাব্য কারণগুলির মধ্যে টিউমারটি অন্ত্রের মধ্যে বাধা সৃষ্টি করে;
   • অন্ত্রের আচরণে পরিবর্তন (কোলনকে বাধা দেয় এমন ক্যান্সারজনিত ভরগুলির কারণে অন্ত্রের গতি বা কোষ্ঠকাঠিন্য হ্রাস);
   • অস্বাভাবিক ক্লান্তি, ঘুম থেকে ওঠার সময় ক্লান্তি অনুভব করা (চিকিত্সক একটি রক্ত ​​পরীক্ষা লিখে রাখবেন, কারণ কোলন ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে রক্তে প্রায়শই অল্প পরিমাণে লাল রক্তকণিকা থাকে এবং ক্ষতির কারণে হিমোগ্লোবিন ড্রপ হয়) রক্ত ক্যান্সারের সাথে যুক্ত)।

4. 
   

   
   
   
   ক্যান্সারের চতুর্থ স্তরের লক্ষণগুলি চিহ্নিত করুন। চতুর্থ পর্যায়ে টিউমারটি শরীরের অন্যান্য অঙ্গগুলিতে ছড়িয়ে পড়ে।
   • বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কোলন ক্যান্সার ফুসফুসে ছড়িয়ে পড়ে (শ্বাসকষ্টকে শক্ত করে তোলে), হাড়গুলি (যা হাড়গুলিতে ব্যথার কারণ হয়), মস্তিষ্কে (চেতনা হ্রাস, ভার্টিগো, খিঁচুনির ক্ষতি) সৃষ্টি করে।
   • এছাড়াও, রোগের চতুর্থ পর্যায়ে, রোগীরা প্রায়শই ওজন হ্রাস করে প্রচুর (তাদের মধ্যে বেশিরভাগই প্রতি মাসে 5 কেজি হ্রাস করে)। এটি ক্যান্সার কোষ গঠনের কারণে বিপাকের ত্বরণে, খাওয়ার পরে অন্ত্র এবং পেটে ক্ষুধা হ্রাস, অপ্রীতিকর সংবেদনগুলির কারণে হয়।
   • ক্যান্সারের কোষগুলিতে স্বাস্থ্যকর কোষগুলির চেয়ে বিপাক দ্রুত হয়। ক্যান্সার ছড়িয়ে পড়লে এর কোষগুলি বেশি পুষ্টি গ্রহণ করে এবং ব্যক্তির শরীরের সমস্ত কার্যকারিতা এবং স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখতে কম থাকে।

5. 
   

   
   ক্যান্সারের পর্যায়ে নির্ধারণের গুরুত্বটি বোঝুন। এটি কেবলমাত্র চিকিত্সককে এবং নিজেরাই এই রোগের তীব্রতা বুঝতে সহায়তা করবে না, তবে আপনাকে উপযুক্ত চিকিত্সা চয়ন করতে সহায়তা করবে।
   • রোগের প্রাথমিক পর্যায়ে (সাধারণত প্রথম এবং দ্বিতীয় পর্যায়ে) যখন ক্যান্সারটি এখনও লিম্ফ নোড বা অন্যান্য অঙ্গগুলিতে ছড়িয়ে যায়নি, তখন টিউমারটি সার্জিকভাবে অপসারণ করা যেতে পারে। আমরা সংক্ষেপে এই ক্ষেত্রে কথা বলছি।
   • তবে ক্যান্সার যদি লিম্ফ নোডগুলিতে পৌঁছে যায় (প্রায়শই তৃতীয় পর্যায়ে থাকে) বা অন্যান্য অঙ্গগুলি (চতুর্থ পর্যায়ে), রোগীকে কেমোথেরাপি বা রেডিওথেরাপি নির্ধারণ করা হয়।
   • কেমোথেরাপি বা রেডিয়েশন থেরাপির মাধ্যমে ক্যান্সারের পর্যায় আবার নির্ধারণ করা হয়। ক্যান্সার যদি চিকিত্সায় সাড়া দেয় (তবে, যদি টিউমার সঙ্কুচিত হয় এবং অন্ত্রের মধ্যে থাকে তবে লিম্ফ নোড বা অন্য কোথাও নয়), রোগীর অপর টিউমারটি অপসারণের জন্য অপারেশন করতে পারেন।

পার্ট 2 ক্যান্সারের পর্যায়ে নির্ধারণের জন্য ডায়াগনস্টিক টেস্ট ব্যবহার করে

1. 
   

   
   পর্যায়টি নির্ধারণের জন্য পরীক্ষার গুরুত্ব বোঝুন। উপরে উল্লিখিত হিসাবে, স্বাস্থ্য পেশাদারের প্রস্তাবগুলির মধ্যে সর্বোত্তম চিকিত্সার বিকল্পটি চয়ন করার জন্য রোগের পর্যায়টি নির্ধারণ করা প্রয়োজন।
   • শুধুমাত্র চিকিত্সার পরীক্ষার ভিত্তিতে রোগের পর্যায় নির্ধারণ করা অত্যন্ত কঠিন (যদি অসম্ভব না হয়)) আপনার চিকিত্সা আরও সহজে কী ঘটছে এবং ক্যান্সারের কী পর্যায়ে রয়েছে তা বুঝতে সাহায্য করার জন্য আপনাকে আধুনিক ওষুধ দ্বারা প্রদত্ত সমস্ত সম্ভাবনার (উদাহরণস্বরূপ, একটি সিটি স্ক্যান) ব্যবহার করা দরকার। এটি আপনাকে সবচেয়ে কার্যকর চিকিত্সা চয়ন করতে সহায়তা করতে সহায়তা করে।

2. 
   

   
   ব্যবহৃত বিভিন্ন পদ্ধতির মধ্যে পার্থক্য করুন। রোগের ক্লিনিকাল পর্যায়ে, প্যাথলজিকাল স্টেজ এবং চিকিত্সার পরে মঞ্চের সংজ্ঞা রয়েছে। এই সমস্ত নির্ণয়ের নিজস্ব উপায়ে গুরুত্বপূর্ণ।
   • রোগের ক্লিনিকাল পর্যায়ে সংকল্পটি ডাক্তারের পরীক্ষার সময়, পাশাপাশি গণিত টোমোগ্রাফি দ্বারা তৈরি করা হয়। এটি প্রাক-চিকিত্সা নির্ণয়, যা আপনাকে পরিস্থিতিটি মূল্যায়ন করতে এবং রোগের পর্যায়ে সম্পর্কে যথাসম্ভব তথ্য সংগ্রহ করতে দেয়।
   • রোগগত পর্যায়ে নির্ধারণের জন্য মাইক্রোস্কোপের অধীনে ক্যান্সার কোষগুলির পরীক্ষা করা প্রয়োজন। যদি কোনও রোগী শল্য চিকিত্সা করতে চলেছেন তবে সার্জন ক্যান্সারযুক্ত টিস্যুর একটি নমুনা নেবেন যাতে প্যাথলজির উপর নির্ভর করে ক্যান্সারের স্তর নির্ধারণ করার জন্য এটি একটি মাইক্রোস্কোপের অধীনে পরীক্ষা করা যেতে পারে (অর্থাত, অণুবীক্ষণের অধীনে কোষগুলির উপস্থিতি)।
   • চিকিত্সা পরবর্তী পর্যায় কেমোথেরাপি বা রেডিওথেরাপির পরে নির্ধারিত হয় (এটি কেবল রোগীদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য যাদের রোগ আরও গুরুতর পর্যায়ে এগিয়েছে)। একবার চিকিত্সা শেষ হয়ে গেলে, টিউমারটির অবস্থা পুনরায় মূল্যায়ন করা হয়। এটি কমেছে কিনা এবং মঞ্চটি পরিবর্তিত হয়েছে কিনা তা জানা গুরুত্বপূর্ণ, কারণ ইতিবাচক ফলাফলের ক্ষেত্রে টিউমারটি নির্মূল করা যেতে পারে।
   • মনে রাখবেন যে ডাক্তার টিএনএমের শ্রেণিবদ্ধকরণ অনুযায়ী টিউমারটির অবস্থা মূল্যায়ন করতে পারেন। "টি" অক্ষরটি প্রাথমিক টিউমারটির আকারের প্রতীক, "এন" অক্ষরটি লিম্ফ নোডের ল্যাটিনটি প্রতিনিধিত্ব করে এবং "এম" অক্ষরটি মেটাস্টেসের উপস্থিতি বা না সম্পর্কিত (যার অর্থ কোলনের বাইরে অন্যান্য অঙ্গগুলির সংশ্লেষ)) ডাক্তার আংশিকভাবে এই পদ্ধতিটি ব্যবহার করতে পারেন কারণ এগুলি এমন মানদণ্ড যা একসাথে পেশাদারদের ক্যান্সারের পর্যায়ে সঠিকভাবে নির্ধারণ করতে সহায়তা করে।

3. 
   

   
   একটি সিটি স্ক্যান সম্পাদন করুন। যখন ডাক্তার আপনার লক্ষণগুলি পরীক্ষা করে দেখেন এবং মূল্যায়ন করেন, আপনাকে স্ক্যান করতে হবে। এই পরীক্ষার সময়, চিকিত্সক টিউমারটি বিস্তারিতভাবে পরীক্ষা করতে পারেন, লসিকা নোড এবং সংলগ্ন টিস্যুগুলি প্রভাবিত হয়েছে কিনা তা নির্ধারণ করতে পারেন এবং ক্যান্সার অন্যান্য অঙ্গগুলিতে ছড়িয়ে পড়েছে কিনা তা খুঁজে বের করতে পারেন: এই ক্ষেত্রে, মেটাস্টেসিস।
   • সার্জারি পদ্ধতি পরিকল্পনা করার সময় এই পদ্ধতিটিও কার্যকর, কারণ এখন ক্যান্সারের সঠিক অবস্থান এবং আকার নির্ধারণ করা সম্ভব।

4. 
   

   
   ডাক্তার দ্বারা সুপারিশ করা হলে অন্যান্য ইমেজিং পরীক্ষা বিবেচনা করুন। ডাক্তার যদি উদ্বিগ্ন থাকেন যে আপনার টিউমার যকৃতকে প্রভাবিত করতে পারে তবে তিনি এই অঙ্গটির জন্য এমআরআই প্রস্তাব করতে পারেন।
   • প্রায়শই, মেটাস্টেসগুলি লিভারে প্রবেশ করে এবং এমআরআই হ'ল জীবের অবস্থা নির্ণয়ের জন্য সবচেয়ে সঠিক পদ্ধতি, যেহেতু কেবলমাত্র সিটি স্ক্যান দ্বারা লিভারের টিস্যুটিকে কল্পনা করা আরও কঠিন।
   • যদি টিউমারটি লিভারে ছড়িয়ে না যায় তবে অন্যান্য অঙ্গগুলিতে, ডাক্তার ক্যান্সারের মাত্রা আরও ভালভাবে বুঝতে প্রতিটি অঙ্গের জন্য পরীক্ষা করতে পারেন। পরীক্ষার ধরণ জড়িত শরীরের অঞ্চলের উপর নির্ভর করবে।
   • সিটি স্ক্যানের ফলাফলগুলি অস্পষ্ট বা ব্যাখ্যা করতে অসুবিধা হলে, পিইটি-স্ক্যান নামে একটি মুদ্রণ পদ্ধতি নির্ধারিত হতে পারে। এই পরীক্ষার সময়, গ্লুকোজ অণুগুলি বিশেষভাবে লেবেলযুক্ত হয় এবং শরীরে প্রবর্তিত হয়। যেহেতু ক্যান্সার কোষগুলি স্বাস্থ্যকর কোষগুলির তুলনায় চিনি দ্রুত শোষণ করে, তাই এই পরীক্ষার সময় একটি ক্যান্সারযুক্ত টিউমার হাইলাইট করা হবে। এটি একটি বরং ব্যয়বহুল পরীক্ষা এবং খুব কমই এটি ব্যবহার করা হয়: যে ক্ষেত্রে সিটি স্ক্যানের ভিত্তিতে ডাক্তার নির্ণয় করতে পারবেন না।

5. 
   

   
   পুনরায় সংক্রমণের লক্ষণগুলি সনাক্ত করতে পরে পুনরায় পরীক্ষা করুন। এটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ টিউমারটি সার্জিকভাবে অপসারণ করা হলেও, এটি পরে ফিরে আসার সম্ভাবনা রয়েছে এবং যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এটি সনাক্ত করা ভাল।
   • সমস্ত প্রয়োজনীয় পরীক্ষাগার পরীক্ষা করা। পরীক্ষাগার পরীক্ষাগুলি পর্যায়টি নির্ধারণ করতে বা রোগ নির্ণয়ের জন্য ব্যবহার করা হয় না তবে চিকিত্সার আগে স্বাস্থ্যের অবস্থার মূল্যায়ন এবং পুনরায় সংক্রমণের লক্ষণগুলির ফলো-আপের জন্য এটি প্রয়োজনীয়।
   • একটি ল্যাব পরীক্ষা আপনাকে টিউমার চিহ্নিতকারীগুলিতে শরীরের প্রতিক্রিয়া যাচাই করতে দেয়। কোলন ক্যান্সারের প্রধান টিউমার চিহ্নিতকারী হ'ল কার্সিনোএম্ব্রিয়োনিক অ্যান্টিজেন (সিইএ)। যদিও LACE এবং অনুরূপ চিহ্নিতকারীগুলি ক্যান্সারের পর্যায়ে নির্ধারণ করতে বা নির্ণয়ের জন্য ব্যবহার করা যায় না, তবে পুনরাবৃত্তি হওয়ার ঝুঁকি হ্রাস করতে রোগীর অবস্থার উপর নজর রাখতে সহায়তা করে help
   • এটি সুপারিশ করা হয় যে কার্সিনোএম্ব্রিয়োনিক অ্যান্টিজেনটি পাঁচ বছরের জন্য একবারে বিশ্লেষণ করা উচিত।

সতর্কবার্তা